কুরবানির দিনে ৭টি কাজ যা করা উচিত নয়!!
কুরবানির দিনে কিছু কাজ আছে যা ইসলামী আদর্শ অনুযায়ী এড়িয়ে চলা উচিত। নিচে কুরবানির দিনে ৭টি এমন কাজের তালিকা দেওয়া হলো, যেগুলো করা উচিত নয়:
কুরবানির দিনে ৭টি কাজ যা করা উচিত নয়:
-
কুরবানির আগে চুল ও নখ কাটা (যদি কুরবানি দেয়ার নিয়ত থাকে)
-
যারা কুরবানি করবেন, তাদের জন্য যিলহজ্জ মাসের চাঁদ দেখার পর থেকে কুরবানি না হওয়া পর্যন্ত চুল ও নখ না কাটাই উত্তম (সাহীহ হাদীস অনুযায়ী)।
-
কুরবানি বিলম্ব করা (যথাসময়ে না করা)
-
কুরবানির নির্ধারিত তিন দিনের মধ্যে (১০, ১১, ১২ যিলহজ্জ) সময়মতো কুরবানি করা উচিত। দেরি করা বা অযথা পিছিয়ে দেওয়া অনুচিত।
-
কুরবানির পশুর সাথে নিষ্ঠুর আচরণ
-
পশুকে মারধর, টানা-হেঁচড়া, বা নির্দয়ভাবে জবাই করা সম্পূর্ণ অনুচিত। ইসলামে পশুর প্রতি দয়া প্রদর্শনের নির্দেশ আছে।
-
অশান্তি সৃষ্টি করা বা অহেতুক রক্তপাত দেখানো
-
রাস্তাঘাটে বা বাড়ির সামনে রক্ত ছিটিয়ে রাখা, কুরবানির কাজকে ভীতিকর বা নোংরা পরিবেশে পরিণত করা উচিত নয়।
-
অপচয় করা
-
কুরবানির গোশত, চামড়া, হাড্ডি বা অন্যান্য অংশ নষ্ট করে ফেলা অনুচিত। এগুলো যথাযথভাবে সংরক্ষণ ও বিতরণ করা উচিত।
-
শুধুমাত্র নাম বা লোক দেখানো কুরবানি করা
-
কুরবানি একটি ইবাদত, একে শুধুমাত্র লোক দেখানো বা সামাজিক মর্যাদা প্রকাশের মাধ্যম বানানো উচিত নয়।
-
গরীব-মিসকিনদের অধিকার বঞ্চিত করা
-
কুরবানির গোশত কেবল আত্মীয় বা নিজেদের মাঝে না রেখে দরিদ্রদের প্রাপ্য অংশ নিশ্চিতভাবে পৌঁছে দেওয়া ফরজ নয়, তবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি সুন্নত।
কুরবানির আগে চুল ও নখ কাটা (যদি কুরবানি দেয়ার নিয়ত থাকে)
-
যারা কুরবানি করবেন, তাদের জন্য যিলহজ্জ মাসের চাঁদ দেখার পর থেকে কুরবানি না হওয়া পর্যন্ত চুল ও নখ না কাটাই উত্তম (সাহীহ হাদীস অনুযায়ী)।
কুরবানি বিলম্ব করা (যথাসময়ে না করা)
-
কুরবানির নির্ধারিত তিন দিনের মধ্যে (১০, ১১, ১২ যিলহজ্জ) সময়মতো কুরবানি করা উচিত। দেরি করা বা অযথা পিছিয়ে দেওয়া অনুচিত।
কুরবানির পশুর সাথে নিষ্ঠুর আচরণ
-
পশুকে মারধর, টানা-হেঁচড়া, বা নির্দয়ভাবে জবাই করা সম্পূর্ণ অনুচিত। ইসলামে পশুর প্রতি দয়া প্রদর্শনের নির্দেশ আছে।
অশান্তি সৃষ্টি করা বা অহেতুক রক্তপাত দেখানো
-
রাস্তাঘাটে বা বাড়ির সামনে রক্ত ছিটিয়ে রাখা, কুরবানির কাজকে ভীতিকর বা নোংরা পরিবেশে পরিণত করা উচিত নয়।
অপচয় করা
-
কুরবানির গোশত, চামড়া, হাড্ডি বা অন্যান্য অংশ নষ্ট করে ফেলা অনুচিত। এগুলো যথাযথভাবে সংরক্ষণ ও বিতরণ করা উচিত।
শুধুমাত্র নাম বা লোক দেখানো কুরবানি করা
-
কুরবানি একটি ইবাদত, একে শুধুমাত্র লোক দেখানো বা সামাজিক মর্যাদা প্রকাশের মাধ্যম বানানো উচিত নয়।
গরীব-মিসকিনদের অধিকার বঞ্চিত করা
-
কুরবানির গোশত কেবল আত্মীয় বা নিজেদের মাঝে না রেখে দরিদ্রদের প্রাপ্য অংশ নিশ্চিতভাবে পৌঁছে দেওয়া ফরজ নয়, তবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি সুন্নত।
সংক্ষেপে:
কুরবানি একটি পবিত্র ইবাদত। তাই এর প্রতিটি অংশে সতর্কতা, আন্তরিকতা ও ইসলামী শিষ্টাচার অনুসরণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।